মোঃ মিজানুর রহমান জানান কাহারোল উপজেলা কৃষি অফিসের উচ্চ মূল্যের নিরাপদ সবজী উৎপাদন প্রদর্শনীর আওতায় ২০ শতক জমিতে ক্যাপসিকাম চাষ করেন। তার খরচ হয়েছে প্রায় ১৪ হাজার টাকার মত। এ যাবৎ ক্যাপসিকাম বিক্রি করেছেন প্রায় ২৫/২৬ হাজার টাকার মত। আরোও ক্যাপসিকাম রয়েছে জমিতে।
তিনি বলেন, কৃষি বিভাগের এই মহতি উদ্যেগে তিনি এই ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন। তার দেখা দেখি অনেক কৃষক ক্যাপসিকাম চাষের জন্য তার নিকট পরামর্শ চাচ্ছে কিভাবে আবাদ করা যায়।
কাহারোল উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষি কর্মকর্তা মল্লিকা রানী সেহানবীশ বলেন, উচ্চ মূল্যের নিরাপদ সবজী উৎপাদনের প্রদর্শনী ক্যাপসিকাম সুইট বিউটি জাতটি মিজানুর রহমানকে দেওয়া হয়েছিল।
কৃষি বিভাগ নিবীড় পর্যবেক্ষণ করেছেন এবং সার্বিক সহযোগিতা ও সকল প্রকার পরামর্শ দিয়েছেন। যাতে করে ক্যাপসিকাম উৎপাদন ভাল হয়। তিনি আরও বলেন, বাজারে ক্যাপসিকামের চাহিদা রয়েছে প্রচুর দাম ভাল থাকায় কৃষকেরা দিন দিন ক্যাপসিকাম চাষ করার জন্য আগ্রহ দেখাচ্ছেন।